বিশুদ্ধ পানীয়জল

শিক্ষার্থীদের জন্য বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য আমাদের ক্যাম্পাসে উন্নতমানের ওয়াটার পিউরিফায়ার স্থাপন করা হয়েছে। আমরা নিশ্চিত করছি যে শিক্ষার্থীরা যেন সবসময় নিরাপদ, বিশুদ্ধ এবং স্বাস্থ্যকর পানি পান করতে পারে।

  1. বিশুদ্ধ এবং স্বাস্থ্যকর পানি: আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে পানির সকল দূষণ এবং ক্ষতিকর জীবাণু নির্মূল করা হয়।
  2. শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য রক্ষা: বিশুদ্ধ পানি পান করায় শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের ঝুঁকি কমানো যায়।
  3. ধারাবাহিক মনিটরিং: নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে পানির গুণগত মান বজায় রাখা।
  4. সহজ ও সাশ্রয়ী ব্যবস্থা: শিক্ষার্থীরা যেকোনো সময় সহজে নিরাপদ পানি পান করতে পারে।

আমরা বিশ্বাস করি, সুস্থ-স্বাভাবিক জীবনধারার জন্য বিশুদ্ধ পানি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের দিকে বিশেষ খেয়াল রেখে আমরা এই সেবা নিশ্চিত করছি।

24-ঘণ্টা সিসিটিভি নজরদারি

আমাদের শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার সর্বোচ্চ নিশ্চয়তা প্রদান করে। ক্যাম্পাসের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অত্যাধুনিক সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে, যা ২৪ ঘণ্টা সক্রিয় রয়েছে।

  1. নিরাপত্তা নিশ্চিত করা: শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং কর্মচারীদের নিরাপত্তা বজায় রাখা।
  2. অবাঞ্ছিত কার্যকলাপ প্রতিরোধ করা: ক্যাম্পাসের মধ্যে শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বজায় রাখা।
  3. তাত্ক্ষণিক তদারকি ও রেকর্ডিং: যেকোনো জরুরি পরিস্থিতিতে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া এবং রেকর্ড সংরক্ষণ।
  4. পিতামাতার জন্য আশ্বাস: তাদের সন্তানের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগহীন হওয়ার সুযোগ প্রদান।

আমাদের সিসিটিভি নজরদারি ব্যবস্থা ২৪ ঘণ্টা কার্যকর থেকে ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

ফ্রি ওয়াইফাই

আমাদের শিক্ষার্থীদের শিক্ষার প্রক্রিয়াকে আরও গতিশীল এবং প্রযুক্তিনির্ভর করতে ক্যাম্পাসে ফ্রি ওয়াইফাই সুবিধা প্রদান করা হয়েছে। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা যেকোনো সময় তাদের ক্লাসের তথ্য, গবেষণা এবং শিক্ষা-সহায়ক উপকরণগুলোতে সহজেই প্রবেশ করতে পারে।

  1. শিক্ষা উপকরণে সহজ প্রবেশাধিকার: শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন অনলাইন শিক্ষা উপকরণ, ডিজিটাল লাইব্রেরি এবং গবেষণামূলক তথ্য সহজে অ্যাক্সেস করতে পারে।

  2. ই-লার্নিং এবং অনলাইন কোর্সে অংশগ্রহণ: ওয়াইফাই সুবিধার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা অনলাইন কোর্স, সেমিনার এবং ওয়ার্কশপে যুক্ত হতে পারে, যা তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

  3. আধুনিক শিক্ষা প্রক্রিয়ার অংশ: ইন্টারনেট ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা আধুনিক টুল ও রিসোর্স ব্যবহার করতে পারছে, যা তাদের শিক্ষাকে উন্নত এবং টেকসই করে তুলছে।

  4. সহজ যোগাযোগ এবং দ্রুত তথ্য সংগ্রহ: গ্রুপ প্রজেক্ট, অ্যাসাইনমেন্ট বা ক্লাস-সংক্রান্ত তথ্য দ্রুত ভাগাভাগি ও সংগ্রহ করতে ওয়াইফাই সাপোর্ট সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

  5. প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জন: ওয়াইফাই ব্যবহার শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং অনলাইন রিসোর্স ব্যবহারের জ্ঞান বৃদ্ধি করে।

আমরা বিশ্বাস করি, এই ওয়াইফাই সুবিধা শিক্ষার্থীদের শেখার অভিজ্ঞতা উন্নত করবে এবং তাদের পড়াশোনাকে আরও সহজ, আকর্ষণীয় ও কার্যকর করে তুলবে।

Scroll to Top